বিকেএসপির পথে বাফুফের এলিট একাডেমি

কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে চলমান এলিট ফুটবল একাডেমি বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (বিকেএসপি) স্থানান্তরের উদ্যোগ নিয়েছে বাফুফে। এরই মধ্যে বাফুফে থেকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বিকেএসপিকে।

সে প্রেক্ষিতে বাফুফের ডেভেলপমেন্ট কমিটির একটি প্রতিনিধি দল সাভারের বিকেএসপি গিয়ে সেখানকার সুযোগ-সুবিধা পরিদর্শন করেছে এবং কথা বলেছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মর্কাদের সঙ্গে।

এ বিষয়ে বাফুফের সহসভাপতি ও ডেভেলেপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান আতাউর রহমান ভূাঁইয়া মানিক বলেছেন, ‘এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত কিছু বলার সময় হয়নি। একটি প্রতিনিধি দল বিকেএসপি পরিদর্শন করেছে। তারা একটা প্রতিবেদন দেবে। সেই প্রতিবেদন নিয়ে সভাপতির সঙ্গে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কারণ, এখানে অনেক বিষয় আছে। দুই পক্ষ কিভাবে প্রকল্পটি চালিয়ে নিতে পারবো তা নিয়ে বিকেএসপির সঙ্গে আমাদের আরো আলোচনা করতে হবে।’

সেপ্টেম্বর থেকে বাফুফের এলিট এাডেমির ফুটবলাররা ছুটিতে আছে। ডিসেম্বরে আবার তাদের একাডেমিতে ডাকার কথা। বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার বলেছেন, ‘কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামের টার্ফ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এটা বদলাতে হবে। কাজ শুরু হতে পারে সহসাই। তখন ৬ মাস নাকি আরো বেশি সময় লাগে বলা যায় না। তাই একাডেমির কার্যক্রমে যাতে ব্যঘাত না ঘটে এ জন্য আমরা বিকেএসপির সঙ্গে যৌথভাবে এটা পরিচালনা করতে চাই।

‘বিকেএসপিরও ফুটবল নিয়ে কাজ করার আগ্রহ আছে। আশা করি হয়ে যাবে। বিকেএসপিতে একাডেমি পরিচালনা করতে পারলে ফুটবলাররা আরো বেশি সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করতে পারবে। পড়াশুনার বিষয়টাও ভালো চলবে। আরো বেশি নিয়মের মধ্যে বেড়ে উঠতে পারবে তারা।’

বাফুফের এলিট একাডেমিতে বর্তমানে অনূর্ধ্ব-১৬ ও অনূর্ধ্ব-১৮ বয়সের ৫৫ জন ফুটবলার আছে। এই একাডেমির জন্য বিদেশি কোচ নিয়োগ দেওয়ার উদ্যোগও নিয়েছে বাফুফে।

Rent for add

সর্বশেষ নিউজ

for rent